Mahua Moitra: সুইগি থেকে ‘দামি’ আইসক্রিম অর্ডার করেও খেতে পেলেন না মহুয়া, ফেরত চাইলেন টাকা!
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 17 Jan 2025, 12:39 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Mahua Moitra: সুইগি থেকে ‘দামি’ আইসক্রিম অর্ডার করেও খেতে পেলেন না মহুয়া, ফেরত চাইলেন টাকা!
Share 🦩 অনলাইন খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থা 'সুইগি'কে অনলাইনেই একহাত নিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তাঁর দাবি, সুইগির মাধ্যমে তিনি যে 'দামি' আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন, সেটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল এবং খাওয়ার যোগ্য ছিল না!
ꦏএমতাবস্থায় মহুয়ার সাফ কথা, হয় সুইগিকে টাকা ফেরত দিতে হবে। অথবা নষ্ট আইসক্রিমের বদলে ভালো আইসক্রিম বিনামূল্যে দিতে হবে।
♌বৃহস্পতিবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এ নিয়ে একটি পোস্ট করেন মহুয়া। লেখেন, 'দুঃখিত সুইগি, তোমরা যে গন্ডগোল করেছ, তা তোমাদেরই ঠিক করতে হবে। এটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয় যে আমি দামি মাইনাস থার্টি মিনি স্টিকস আইসক্রিম অর্ডার করব, আর সেটা নষ্ট এবং খাওয়ার অযোগ্য অবস্থায় ডেলিভার করা হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার টাকা ফেরত দাও, অথবা ভালো আইসক্রিম দাও।'
ꦦ১৬ জানুয়ারি রাত সোয়া দশটা নাগাদ মহুয়া তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে এই পোস্টটি করেন। এবং সেটি সুইগি-কে ট্যাগ করেন।
♏মহুয়া এই পোস্ট করার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই সুইগির তরফে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাঁর কাছ থেকে অর্ডার নম্বর চাওয়া হয়। তা থেকে জানা যায়, মহুয়া আসলে ১০টি আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন। যার মোট দাম ১,১২০ টাকা।
ꦬএদিকে, মহুয়ার এই পোস্ট সামনে আসতেই সোশাল মিডিয়ায় এ নিয়ে মজা, মশকরা শুরু হয়ে যায়। আসলে মহুয়া নিজেই এক্ষেত্রে লিখেছেন যে তিনি 'দামি' আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে দেখা যায়, ১০টি আইসক্রিমের দাম ১,১২০ টাকা। যা হয়তো বিরাট 'দামি' নয়।
ꦡআসলে এর আগে মহুয়ার বিরুদ্ধে যে টাকা এবং 'দামি' উপহার নেওয়ার বিনিময়ে সংসদে আদানি ইস্যুতে প্রশ্ন তোলার অভিযোগ উঠেছিল, বৃহস্পতিবারের পোস্ট দেখে লোকজন সেই ঘটনার উল্লেখ করে ঠাট্টা তামাশা শুরু করে দেয়। অনেকেই সেই পোস্টে মজার সব কমেন্ট করেন। তাতে সমান তালে তাল ঠোকেন মহুয়া নিজেও।
𓃲এক নেট ইউজার মহুয়ার এই পোস্টের প্রেক্ষিতে রীতিমতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে খোঁচা দিয়ে লেখেন, 'সিবিআই আসবে এখন। দামি আইসক্রিম।'
✅তাতে মহুয়ার কমেন্ট, 'হার্মেস ফ্লেভার, সঙ্গে ববি ব্রাউন টপিং।'
♏অনেকে আবার মহুয়ার মতো একজন 'সেলেব' নেতাকে অনলাইনে খাবার অর্ডার দিতে দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন।
ཧযার জবাবে মহুয়া লেখেন, 'যেহেতু আমি একজন সাংসদ, তার অর্থ এই নয় যে আমি আর পাঁচজনের মতো অনলাইনে খাবার অর্ডার দিই না। জনপ্রতিনিধিরা সাধারণ মানুষ নন - এমন চিন্তাভাবনা দয়া করে মাথা থেকে বের করে দিন। আর, এরপরও আপনারা অভিযোগ করে বলবেন, ওঁরা নেতার মতো আচরণ করছেন!'
পরবর্তী খবর
