সইফ আলি খানের উপর যে আক্রমণ বৃহꩲস্পতিবার ভোররাতে হয়েছে সেটা কারও অজানা নয়। আততায়ী আচমকাই এদিন অভিনেতার বাড়িতে ঢুকে পড়ে এবং হাতাহাতির সময় তাঁকে ছুরি দিয়ে আঘাত করে সেই ব্যক্তি। শুধু তাই ন༒য় তাঁর শিরদাঁড়ায় আটকে যায় ছুরির ভাঙা অংশ। প্রকাশ্যে এল সেটার ছবি।
আরও পড়ুন: আগে জেহর ঘরে ঢুকে তাকে বন্দি বানানোর চেষ্টা করে আততায়ী? চাꦡয় ১ কোটি টাকা মুক্তিপণ?
কী ঘটেছে?
সইফ আলি খানের শিরদাঁড়ায় যে ছুরির অংশ গেঁথে গিয়েছিল, অপারেশন করে যে বের করা হয়েছে এদিন সেই ছুরির ছবি প্রকাশ্যে এল। লীলাবতী হাসপাতালের চিফ অপারেটিং অফিসার নীরজ উত্তমণি এদিন জাဣনান এই ছুরিটি অভিনেতার পিঠে প্রায় ২ মিলিমিটার গেঁথে ছিল। এটা যে প্রাণঘাতী হতে পারত সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এদিন চিকিৎসক উত্তমণি বলেন, 'কাল যখন সইফ আলি খান এসেছিলেন হাসপাতালে তখন আমিই সেই চিকিৎসক ছিলাম যিনি ওঁকে দেখেছিলেন। উনি পুরো রক্তাক্ত ছিলেন। সারা গায়ে রক্ত লেগে ♋ছিল কিন্তু তাও উনি ওঁর ছেলে তৈমুরের হাত ধরে সিংহের মতো ঢুকেছিলেন। ছবিতে হিরোগিরি করা একরকম। কিন্তু ঘরে কেউ আপনার উপর আক্রমণ করেছে আর সেখান থেকে এভাবে বেরিয়ে আসা মুখের কথা নয়।'
তবে এদিন চিকিৎসকদের তরফে এও জানানো হয়েছে যে অভিনেতা এখন অনেকটাই সুস্থ আছেন। তবে ভয়ের কারণও আছে। চিকিৎসকদের কথায়, ‘উনি এখন ভালো আছেন। ওঁর সব প্যারামিটার ঠিক আছে। ওঁকে আইসিইউ থেকে স্পেশাল রুমে শিফট করা হয়েছে। আজ ওঁর সঙ্গে তেমন ভাবে কাউকে আমরা দেখা করতে দিচ্ছি না, আজ ওঁকে হাঁটিয়েছি। ওঁর হাঁটতে কোনও অসুবিধা হয়নি। তেমন ব্যথা বা অন্য কোনও উপসর্গ নেই। 🅠তবে আমরা ওঁকে বলেছি যে অন্তত কিছুদিনের জন্য যেন তিনি বিশ্রাম নেন, বিশেষ করে পিঠের ক্ষতর জন্য। কারণ ওটা থেকে নইলে ইনফেকশন হতে পারে। এছাড়া ওঁর বেশি নড়াচড়া করাও নিষেধ করো হয়েছে অন্তত সপ্তাহখানেকের জন্য। কারণ ওঁর শিরদাঁড়ায় আঘাত লেগেছিল, যেখান থেকে একটা ফ্লুইড বেরিয়ে আসছিল। তাই সেটা যাতে আবার না হয়, না ইনফেকশন হয় তাই বেশি নড়াচড়া করতে নিষেধ করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: 'রক⛎্তাক্ত অবস্থাতেও তৈমুরের হাত ধরে সিংহের মতো হাসপাতাল🌞ে ঢোকেন' সইফ