১৯ জানুয়ারি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মবার্ষিকী। বাবার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সৌমিত্র-কন্যা স্মারক বক্তৃতার আয়োজন করেছেন। সেখানেই নিমন্ত্রিত ছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। তবে এর মাঝেই বাড়িতে ডাকাতি আটকাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সইফ আলি খান। তাঁর অস্ত্রোপোচারও হয়েছে। ছেলের 𝔉এই শারীরিক পরিস্থিতিতে মা শর্মিলা তাই আপাতত শহরে আসছেন না বলে জানিয়েছেন। শুক্রবার সকালেও ছেলেকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
আনন্দবাজার অনলাইনের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, অভিনেত্রী জানান, তিনি কলকাতায় আসতে পারছেন না এই সময়। তবে পুরো⭕ বিষয়টি মিটে যাওয়ার পর তিনি অবশ্যই শহরে আসবেন। তাঁর এই না আসার খবরে তাই পৌলমী আপাতত ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় স্মারক বক্তৃতা’ মুলতবি রেখেছেন।
তবে পৌলমী জানিয়েছেন বাকি অনুষ্ঠান পালিত হবে। দুপুরে ‘চন্দনপুরের চোর’ নাটক মঞ্চস্থ হবে। বিকেলে রূপম ইসলামের একটি ছোট্൩ট অনুষ্ঠান থাকবে। সন্ধ্যায় তিনটি নাটকের অংশ নিয়ে ‘শ্রুতি সংলাপ বিভঙ্গ’ নামক একটি বিশেষ অনুষ্ঠান অনুষ্🤪ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: ‘সোজাসুজি জিগ্গেস করুন’, সইফকে ছুরি দিয়🍸ে কো💝পানোর ঘটনা, সাংবাদিকের প্রশ্নে বিরক্ত শাহিদ!
প্রসঙ্গত, ১৫ জানুয়ারি ভোরে 🍃ঘটনাটি ঘটে। ডাকাতদের আটকাতে গিয়ে সইফ আহত হন। যখন ডাকাতরা আসে তখন সইফ এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা ঘুমিয়ে ছিলেন। পরে বিষয়টা টের পেয়ে নায়ক ডাকাতদের বাধা দিতে গেলে, তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির জড়িয়ে পড়েন। সেই সময়ই সইফকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এর ফলে গুরুতর জখম হন অভিনেতা। বর্তমানে তাঁকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাড়ির বাসিন্দারা জেগে উঠতেই ডাকাতরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। বান্দ্রা পুলিশ স♛্টেশনে এফআইআর নথিভুক্ত💮ও করা হয়। অপরাধীদের গ্রেফতারের জন্য বেশ কয়েকটি পুলিশ দল গঠন করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এক সন্দেহভাজনকে পুলিশ আটক করেছে।
এই ঘটনায় উদ্বিগ্ন বলিউডও। বৃহস্পতিবার স্ক্রিন অন-কে কার্তিক এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই ঘটনা খুবই ভয়ঙ্কর এবং দুঃখজনক। যাঁর সঙ্গে এই ঘটনা ঘটে, সে খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। এই ঘটনায় আমারা সবাই হ💛তবাক। আশা করি সইফ এখন ভালো আছেন। আমি ওঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। আমি ওঁর এবং🌠 ওঁর পরিবারের জন্য প্রার্থনা করব।’
অন্যদিকে, করিনার প্রাক♒্তন শাহিদ কাপুর বলেন, 'আমরা আশা করছি সাইফের স্বাস্থ্য ভালো আছে। আমরা আশা করি তিনি সুস্থ বোধ করছেন। নিজের বাড়িতেই ওঁর সঙ্গে যা ঘটেছে তাতে আমরা সকলেই হতবাক। মুম্বইয়ের মতো শহরে এমন কিছু হজম করা কঠিন। আমি নিশ্চিত পুলিশ যথাসাধ্য চেষ্টা করছে…’।