সইফ আলি খানের উপর হামলার ঘটনার পর কেটেছে ৪৮ ঘণ্টা। এদিকে এখনও সইফের উপর হামলাকারীকে ধরতে পারেনি মুম্বই ক্রাইম ব্রাঞ্চ। বৃহস্পতিবারের ঘটনার পর শুক্রবার বান্দ্রা স্টেশন থেকে এক সন্দেহভাজনকে আটক করেছিল পুলিশ, যদিও পরে তাকে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। জানা যায়, ওই ব্যক্তি আসলে সইফের আবাসনে কাঠের কাজ করতে গিয়েছিলেন। এদিকে জানা যাচ্ছে, মুম্বই ক্রাইমব্রাঞ্চের তদন্তকারী আধিকারিকদের প্রায় ৩০টি দল সন্দেহভাজনের খোঁজে খোঁজ চালাচ্ছে। তবে দুষ্কৃতী গেল✱ কই?
এদিཧক জানা যাচ্ছে, সইফের উপর হামলার ঘটনার সঙ্গে কোনও গ্যাং-এর যোগ নেই। নেহাতই ডাকাতি করতে এসে এই ঘটনা ঘটিয়েছে দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছেন খোদ মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যোগেশ কদম। তবে অভিনেতার নিরাপত্তা যথেষ্ঠ ত্রুটিপূর্ণ ছিল। তবে সেসময় সইফের মুম্বইয়ের অ্যাপার্টমেন্টে কোনও প্রহরী ছিল না বলেই জানা যাচ্ছে। তবে শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছেন। এমনকি তিনি মুম্বই পুলিশের তদন্তে আস্থা প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন-দেশের পর এবার বিদে💃শেও সাফল্য, সুদূর নেদারল্যান্ডসেও বহুরূপীর অ্যাডভান্স বুকিং হাউসফুল
আরও পড়ুন-সইফের উপর হꦏামলার পর হেডফোন কিনতে যায় অপরাধী, সামনে CCTV ফুটেজ, কী বলছেন দোকানদার?
এদিকে এই হামলার ঘটনায় মহা🅰রাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী, যিনি কিনা শুক্রবার সইফকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন তিনি বলেন, ‘পুলিশ এবং স্বরাষ্ট্র দফতর সইফ আলি খান এবং তাXর পরিবারের সুরক্ষার বিষয়ে যত্ন নেবে। এটা ♛সরকারের দায়িত্ব।’
এদিকে মুম্বই পুলিশের প্রাথমিক তদন্তও বলছে সইফের উপর হামলার ঘটনায় কোনও অন্ধকার জগতের যোগ নেই, ঘটনার সঙ্গে কোনও গ্যাং যুক্ত নয়ౠ। ইতিমধ্যেই সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। পুলিশ একজন সন্দেহভাজনকে আটকও করেছে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ🎃 করা হচ্ছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে এই ঘটনায় আরও বেশি লোক জড়িত এবং হামলাকারীর খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে মুম্বইয়ের বিভিন্ন প্রান্তে।