পরকীয়ায় লিপ্ত স্ত্রী। এই সন্দেহে তাঁকে খুন করে সাত সকালে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করলেন স্বামী। রবিবার সকালে আরামবাগের সালেরপুর দাসপাড়ার ঘটনা। নিহত ঋতু দাস (৩৫) এর দেহ উদ্ধার ক🤪রেছে পুলিশ।
সালেরপুর দাসপাড়ার বাসিন্দা অভিজিৎ দাসের সঙ্গে ঋ🎃তুদেবীর বিয়ে হয় প্রায় ১৫ বছর আগে। তবে ঋতুদেবীর এটা দ্বিতীয় বিবাহ। আগের পক্ষের এক কন্যাসন্তান রয়েছে তাঁর। অভিজিৎবাবুর সঙ্গে তাঁর ২টি সন্তান🙈 রয়েছে। এলাকায় একটি গয়নার দোকানে কাজ করত অভিজিৎ।
অভিজিৎ দাসের মায়ের দাবি, সম্প্রতি স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়েছিল বউমা। সেই নিয়ে ছেলে ও বউমার মধ্যে নিত্য অশান্তি লেগে থাকত। শনিবার রাতেও ২ জনের মধ্যে তুমুল অশান্তি হয়। তার পর সবাই ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে উঠে দেখি বউমা বিছানায় ♚পড়ে রয়েছে। ছেলে ঘরে নেই। পরে পুলিশ ওকে নিয়ে বাড়িতে এসে বউমার দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
দম্পতির বড় ছেলে জানিয়েছে, রাতে বাবা - মায়ের মধ♍্যে ঝগড়া হচ্ছিল। তার পর আমি ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে দেখি মা বিছানায় নিথর অবস্থায় পড়ে রয়েছে। বাবার খোঁজ নেই।
পুলিশ জানিয়েছে, সাত সকালে আরামবাগ থানায় গিয়ে অভিজিৎ দাস জানান,𝐆 তিনি স্ত্রীকে খুন করেছেন। পুলিশ আধিকারিকদের সামনে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। তাঁকে পুলিশ আধিকারিকরা সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করেন। এর পর তাঁকে বাড়িতে এনে ঋতু দাসকে বিছানা💝য় মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। জেরায় ধৃত জানিয়েছে, বালিশ দিয়ে শ্বাসরোধ করে স্ত্রীকে খুন করেছে সে।