জলে ডুবল বাংলাদেশি জাহাজ। আর এই ঘটনায় তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে গিল এপার বাংলা। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে গঙ্গায়। রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যান্ডেল থার্মল পাওয়ার স্টেশনের ছাইগাদা থেকে ছাই নিয়ে দেশে ফিরছিল বাংলাদেশি কার্গো জাহাজ এমভি বছিরউদ্দিন কাজি। সেই সময় বাঁশবেড়িয়ার গঙ্গায় ডুবতে শুরু করে সেটি। এরপরই স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে জাহাজের ক্রু। এদিকে জাহাজের কর্মীরা আপাতত নিরাপদেই আছেন বলে জানা গিয়েছে। সেই ডুবন্ত জাহাজ উদ্ধারে হাত লাগিয়েছে এপার বাংলা। (আরও পড়ুন: '৯০ ঘণ্টা কাজ' বিতর্কে L&T চেয়ারম্যানকে সমর্থন, 🥃মোদীর আস্থাভাজন বললেন...)
আরও পড়ুন: 'সীমান্তে একটি বাংলাদেশি লা🍸শ পড়লে ভারতে ফেলা হবে দু'টি', হুঁশিয়ারি এল ওপার থেকে
এই দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে বাংলাদেশি জাহাজের ক্রু সদস্যরা দাবি করেন, জাহাজের নীচে থেকে হঠাৎ করেই বিকট একটি আওয়াজ পাওয়া যায়। এরপরই ধীরে ধীরে দেখা যায়, জাহাজটি জলে ডুবতে শুরু করেছে। এই আবহে একদিকে হেলে পড়ে জাহাজটি। প্রায় আর্ধেকের বেশি সেটি জলের তলায় চলে যায়। জলের ওপরে ছিল চালকের কেবিনের অংশটি। এই আবহে জাহাজের কর্মীরা স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি জানায়। তখন তাদের উদ্ধার করা হয়। এদিকে জাহাজটিকে উদ্ধারের কাজ শুরু হয়। জাহাজে ঢুকে পড়া জল কিছুটা কমলে সেটি ফের জলের ওপর জেগে উঠতে শুরু করে। (আরও পড়ুন: শীঘ্রই মোদীর কাছে আসতে পারে হোয়াইট হাউজের আমন্ত্রণ, ভ♏ারতꦰ সফরে আসতে পারেন ট্রাম্প)
আরও পড়ুন: ফের পডকাস্টে মোদী, মুখ☂োমুখি হবেন লেক্স ফ্রিডম্যানেরꦬ, কে এই মার্কিনি?
এদিকে জাহাজে ভরতি ছাই থাকায় সেটির ওজনের ভারসাম্য বজায় নেই বলে মনে করা হচ্ছে। এই আবহে জাহাজে থাকা পুরো ছাই খালি করা হচ্ছে। সন্দেশখালি থেকে বেশ কয়েকজন শ্রমিক সেখানে গিয়েছেন। তাঁরাই জাহাজ থেকে ছাই ফেলার কাজ শুরু করেছেন। জাহাজ থেকে ছাই ফেলা শেষ হলে জাহাজটির ওজন কমবে। ব্যালেন্সও কিছুটা বাড়বে। সেই অবস্থায় সেটির মেরামতে হাত দেওয়া হবে। এরপর জাহাজটি মেরামত করে তারপর সেটিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে ক্রু সদস্যরা। (আরও পড়ুন: গাজায় ফিরেও ফিরছে না শান্তি? যুদ্ধবিরতি কার্যকরের আগেই 💟নয়া হুমকি ইজরায়েলের)
আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে 'সুপ্রিম নির্দেশি𓆉কা' অমান্য করছে CBI? বিস্ফোরক নির্যাতি⛎তার মা
এদিকে বাংলাদেশ থেকে সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন সে দেশে বন্দি থাকা ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, এই ভারতীয় মৎস্যদীবীদের নাকি বাংলাদেশের জেলে মারধর করা হয়েছে। সেই সময়𝕴 বাংলাদেশি জেলে ভারতীয়দের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা দিয়ে একটি টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন ভারতে ফেরা এক মৎস্যদীবী। গোপাল মান্না নামক সেই ভারতীয় মৎস্যজীবী অভিযোগ করেছিলেন, বাংলাদেশি জেলে উলঙ্গ করে নাকি ছবি তোলা হয়েছিল তাদের। সেখানে তাদের মাধরও ক🍌রা হয়েছিল। একাধিকবার নাকি তাদের পোশাক খুলিয়ে অত্যাচার চালানো হয়। একেকজনকে নাকি এমন মেরেছিল, যে তাদের মলত্যাগের সময় রক্তপাত হত।